Tech Dream

Friday 14 August 2015

২০১৪ সাল সেলফির সেরা বছর - টুইটার

No comments :

২০১৪ সালকে সেলফির সেরা বছর বলে আখ্যায়িত করেছে সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট টুইটার।
মোবাইল ফোনে বিভিন্ন জায়গা বা পরিস্থিতিতে নিজের তোলা নিজের ছবি-কে বলা হয় সেলফি – এটা এখন সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইটে তুমুল জনপ্রিয় একটি বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
আর এই ‘সেলফি’ পরিণত হয়েছে পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় বা বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দে।
শুধু টুইটারেই এই সেলফি শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৯ কোটি ২০ লক্ষ বার – যা গত বছরেরতুলনায় ১২ গুণ বেশি।
বিবিসিট্রেন্ডিং এক রিপোর্টে বলছে, বৈশ্বিক ‘ট্রেন্ড’ হিসেবেও সেলফি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে ।
সেলফির এখন নানা প্রকারভেদও তৈরি হয়ে গেছে।
বিবিসি ট্রেন্ডিং বলছে, সবচেয়ে অভিনব কয়েকটির মধ্যে আছে ‘চুল-টানা-ভিডিও সেলফি’, ‘নো-মেকআপ’ অর্থাৎ মেকআপবিহীন অবস্থায় তোলা সেলফি, আর মিশরের বিক্ষোভকারীরা হোসনি মুবারকের সেলফির প্রতিক্রিয়ায় চালু করেছিলেন ‘সেলফির-জবাবে-সেলফি’! খবর বিবিসি।

চাকুরিজীবি নয়, নিজেকে আমি এখন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি

1 comment :

সুপ্রিয় বন্ধুরা, আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। আশাকরি করুণাময় আল্লাহর রহমতে সবাই সুস্থ আছেন। দেখতে দেখতে আমাদের মাঝ থেকে আরেকটি বছর পেরিয়ে গেলো। শুরু হয়ে গেছে নতুন আরেকটি বছর।

নতুন বছর মানেই নতুন ভাবনা, নতুন উদ্দীপনায় নতুন কিছু করা। নববর্ষ মানেই জীবনটাকে নতুন করে উপভোগ করা আর নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া। একেক জন একেক ভাবে চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করে। তাই আপনি যে পেশাতেই থাকুন না কেন সেটাকে ডেভেলপ করুন আর হয়ে উঠুন আত্ম-প্রত্যয়ী। যেহেতু আমার কাছে ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং ভাল লাগে সেহেতু আমি এই বিষয় নিয়েই কিছু বলতে চাই।
আমি নিশ্চিত, এই মুহূর্তে আপনারা যারা আমার এই লেখাটা পড়ছেন, তাদের বেশিরভাই হয়ত জানেন যে, ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং করে টাকা উপার্জন করা যায়। কিন্তু কিভাবে করা যায় সেটা কি জানেন? যাই হোক আজ আমি বলতে চাচ্ছি না যে কিভাবে অনলাইনে কাজ করে আয় করা যায়। আমি শুধু বলবো এই নতুন বছরটাকে কিভাবে জীবনের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে শুরু করতে পারেন।

ধরুন আপনি ওয়েব ডেভেলপার বা ডিজাইনার হয়ে অনলাইনে কাজ করে জীবন প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছেন। অনেকেই হয়ত ইতোমধ্যে শেখা শুরু করে দিয়েছেন। আমি শুধু সেই সমস্ত মানুষদের জন্যই লেখাটা লিখছি যারা সম্পূর্ণ নতুন। যারা অনেক এগিয়ে গেছেন তারা লেখাটি না পড়লেও পারেন।

২০১১ সাল থেকে ফ্রিল্যান্সিং করলেও শুরুতে ডাটাএন্ট্রি ও ওয়েব রিসার্চ এর কাজ দিয়েই শুরু করেছিলাম। গত বছরের প্রথম দিকের কথা, আমি প্রথম ওয়েব ডিজাইন এর কাজ শেখা শুরু করি। এক বছর পূর্ণ হয়ে গেছে। নিজের কাছে বিশ্বাসই হচ্ছে না যে কিভাবে কি হয়ে গেলো। ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে করতেই ওয়েব ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ তৈরী হয়। ডাটাএন্ট্রি ও ওয়েব রিসার্চ এর কাজের পাশাপাশি আরও কিছু বিষয়ে আমার দক্ষতা দেখে কয়েকজন ক্লায়েন্ট আমাকে টুকটাক এইচটিএমএল এর কাজ করতে বলতো। আমার একজন ক্লায়েন্ট আছে যিনি ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপ এর কাজ করেন, আমার তৈরী করে দেওয়া একটি Proposal Letter এর মাধ্যমে তিনি $২৫০০০ (পঁচিশ হাজার ডলার) মূল্যের একটি কাজ পান। তখন তিনি আমার পারিশ্রমিক বাড়িয়ে দেন এবং আমাকে তার সহকারী হিসেব স্থায়ী করে নেন, সেই সাথে আমাকে দিয়ে টুকটাক ওয়েব ডিজাইনের কাজ করাতেন। এভাবে তার পরামর্শেই ওয়েব ডিজাইনের কাজ শেখা শুরু করে দেই। বিভিন্ন ধাপে ধাপে এগিয়ে এই একবছরে বেশ ধারণা পেয়েছি যে কিভাবে কি করা লাগে। এই এক বছরের পরিশ্রমের ফসল হিসেবে এখন আমি টুকটাক কাজ করছি। অথচ এক বছর আগেও আমি শুধুমাত্র ডাটাএন্ট্রি ও ওয়েব রিসার্চ এর কাজের পিছনে পড়ে ছিলাম। আমি কি পারবো! আমাকে দিয়ে কি হবে? কিন্তু সবসময় মনে জোর রাখতাম আর ভাবতাম অনেকেই তো পারছে তাহলে আমি পারবো না কেন? এই চিন্তা ভাবনা আর পথচলা।

তাই বলে ভাববেন না যে আমি বড় ধরণের ওয়েব ডিজাইনার হয়ে গেছি। আসলে সেরকম মোটেই না। আমি কেবলমাত্র শুরু করেছি। এখনো পুরোটা পথই বাকি। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংএ মাত্র ৩ বছর পেরোলো আর ওয়েব ডিজাইনের হাতেখড়ি মাত্র ১ বছর। আরো বছর দু'এক পর হয়তো প্রতিষ্ঠিত ফ্রিলান্সার হিসেবে নিজেকে দাবি করতে পারবো সেই সাথে একজন ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে। একথা শুনে অনেকেই হয়তো ভাবছেন এতো সময় ধরে কাজ শেখার ধৈর্য আপনার নাই। তাহলে বলবো- ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং আপনার জন্য নয়। চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী পড়াশুনা করুন এরপর চাকুরি খুঁজতে থাকুন।

বলে রাখা ভাল আমি শুরুতে শুধুমাত্র একজন চাকুরীজীবিই ছিলাম, একটু একটু করে ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংএ এগিয়েছি। কিন্তু এখন আমি নিজেকে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচয় দিতে ভালবাসি। এখন আমি একজন ফ্রিলান্সার, সাথে চাকুরীজীবি। আমার কাছে চাকুরীর চাইতে ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারন কোম্পানী চাইলে আমাকে চাকুরী থেকে বাদ দিতে পারে, কিন্তু আমি না চাইলে ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং আমাকে বাদ দিতে পারবে না। তাছাড়া চাকুরীর চাইতে আমি ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংএর মাধ্যমে কয়েকগুন বেশি উপার্জন করি।

একটা কথা ভাবলেই তো হয় যে, আপনি যে পেশাটা বেছে নিচ্ছেন সেটা করলে আপনি মাসে ২০/৩০ হাজার টাকা বা তারও বেশি আয় করবেন। তাহলে কাজটা করতে হলে তো আগে জানতে হবে কিভাবে করতে হয়। আর জানতে হলে শিখতে হবে। শিখতে হলে অবশ্যই পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে।
অনেকেই হয়ত এখনো স্টুডেন্ট। হয়ত কয়েকবছর পর পড়াশুনা শেষ করে চাকরি খোঁজা শুরু করতে হবে। কেন ভাই, পড়ালেখার পাশা পাশি কি টুকটাক কাজ শেখা যায় না? অনেকেই তো কম্পিউটারে বসে গান শুনে, ফেসবুকে বসে অযথা সময় নষ্ট করে থাকেন। সেই সময়টাই কাজে লাগান না। একটু সময় নিয়ে একটা ভাল কাজ শিখুন। দেখবেন পড়াশুনা শেষ হতে না হতেই আপনার জন্য কাজ হাজির সাথে উপার্যনও। এরপর আশা করি আপনাকে হয়ত আর চাকুরিই খুঁজতে হবে না।
নিশ্চয়ই প্রশ্ন করতে ইচ্ছে করছে যে, কাজ শিখবেন কিভাবে? আগে নিজেকে স্থির করুন কোন কাজটি শিখলে আপনি ভাল করতে পারবেন। আমাদের হাতের নাগালেই ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শেখার মত অনেক রিসোর্স রয়েছে। শুধু একটু কষ্ট করে নিজের অবস্থানটাকে বিস্তৃত করুন আর দেখুন আপনার আশেপাশে কে কিভাবে নিজ চেষ্টায় কাজ শিখে কাজ করছে!

আপনি স্বপ্ন দেখছেন অনলাইনে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা ঘরে আনবেন কিন্তু এমনি এমনি তো আর কেউ আপনাকে টাকা দিবে না। বিশ্বের বড় বড় ফ্রিলান্সারদের সাথে টক্কর দিয়ে কাজ করতে হবে। ব্যাপারটা ভেবে দেখেছেন? সেরাদের সেরা কিভাবে হতে হবে একসময় আপনি নিজেই সেটা বুঝতে পারবেন।

সর্ব কালের সর্ব ঘৃণিত ইন্টারনেট আবিষ্কার এবং আবিষ্কারক!!

1 comment :

হ্যালো টেকটিউনস কমিউনিটি, কেমন আছেন সবাই? প্রযুক্তির এক অনন্য জগত টেকটিউনসে শেখা এবং জানার মধ্যে খুব ভালো আছেন আশা করি। প্রযুক্তি এরকমই এক জগত যেখানে নিত্য নতুন ঘটনা, আবিষ্কার ঘটে চলেছে আমাদের অগোচরে। আর সেই সব ব্রান্ড নিউ আবিষ্কার জানার জন্য প্রযুক্তি প্রেমীদের এই আস্তানায় অনুপ্রবেশ। আমরা জানবো, জানাবো আর নতুন কিছু আবিস্কারে নিজেদের হারিয়ে ফেলবো এই আশাবাদ নিয়ে আমার আজকের ব্যতিক্রম টিউনে আপনাদের স্বাগতম।

নিত্য নতুন আবিষ্কার প্রযুক্তি জগতকে করেছে সমৃদ্ধ। প্রতিনিয়ত নতুন সব আবিষ্কার আমাদের চলার পথকে সুগম করছে। কিন্তু এমনও কিছু আবিষ্কার আছে যা আমাদের এই প্রযুক্তি জীবনকে একটু হলেও বিস্বাদ করে তোলে। আমাদের স্বাভাবিক প্রযুক্তি বিচরণে সেই সব আবিষ্কার আমাদের বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় বা ভিন্ন অনুভূতি তৈরি করে। 

আজকে আমরা সেই রকম কিছু আবিষ্কার সম্পর্কে জানবো যেটা আমাদের ইন্টারনেট লাইফকে চিন্তিত করে ভাবনার মধ্যে ফেলে, কিছু কিছু সময় বিরক্ত করে তোলে। যাকে বলা হয় সর্ব কালের সর্ব ঘৃণিত ইন্টারনেট আবিষ্কার।



কি জানতে ইচ্ছা করে না, কি এমন আবিষ্কার যা আমাদের অনলাইন জীবনে বিড়ম্বনা তৈরি করছে। হ্যাঁ আপনি ঠিক শুনেছেন। আসুন তাহলে ধীরে ধীরে জেনে নিতে থাকি কি সেই আবিষ্কার, আমাদের কি ক্ষতিই বা তারা করলো, কেনই বা আমাদের প্রযুক্তি জীবনে এসব অভিশাপ। 
সর্ব কালের সর্ব ঘৃণিত ইন্টারনেট আবিষ্কারঃ

প্রযুক্তি প্রেমী হিসেবে আমাদের মাঝে মাঝে তাদের এই অসম্ভব আবিস্কারের জন্য ধন্যবাদ দিতেই হয় যদিও বিরক্তকর এই ঘৃণিত কাজ আমাদের মাঝে মাঝে বিভীষিকা দিয়ে থাকে।

২) প্রথম সত্যিকার ভাইরাসের আবিষ্কারঃ

রিচ স্ক্রিন্টা নামক এই কম্পিউটার প্রোগ্রামার তৈরি করেন বিশ্বের প্রথম সত্যিকারের ভাইরাস। ১৯৮২ সালে যেসব ভাইরাস ছিল সেগুলোর সবগুলোই পরীক্ষামূলক এবং কম ক্ষতিকারক।

কিন্তু সেটা এখন কোন পর্যায়ে চলে আসছে তা তো আমরা বুঝতে পারছি। ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৪০০ বিলিয়ন ডলার সাইবার ক্রাইমে ব্যয় হচ্ছে এই পর্যন্ত।

৩) ক্যাপচার আবিষ্কারঃ

ম্যানুয়েল ব্ল্যাম, জন ল্যাংফোরড, লুইজ ভনহেন নামের তিন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ক্যাপচার আবিষ্কার করেন। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে এই ক্যাপচা কতোটা সমস্যাপূর্ণ তা আমরাও বুঝি। সেই সাথে অডিও ক্যাপচা আরও কতো বিরক্তিকর সেটা সহজে অনুমেয়।

একটি ক্যাপচা পূরণে মিনিমাম ১০ সেকেন্ড+ সময় লেগে যায় আর প্রতিদিন প্রায় ২০০ মিলিয়ন ক্যাপচা পূরণ করতে হয়। আর এই ক্যাপচার পিছনে প্রতিদিন মানুষকে ৫ লাখ ঘণ্টা সময় ব্যয় করতে হয়।

৪) অঞ্চলভিত্তিক ইন্টারনেটের সীমাবদ্ধতাঃ

জিওরগ বোদেনহাউসেন নামের এই বিজ্ঞানী এই সীমাবদ্ধতা বের করেন। ইন্টারনেটের সব কন্টেন্ট বা ভিডিও সব দেশের জন্য না। আর এই সব কন্টেন্ট বা ভিডিও দেখার জন্য আপনাকে প্রক্সি সার্ভার বা ভিপিএন ব্যবহার করতে হয়। মূলত কপিরাইট আইনের জন্য অনলাইন সার্ভিস প্রভাইডাররা এই কপিরাইট করেন। কিন্তু স্বাধীনভাবে নেট ব্যবহারের এই দিনে এতে আমরা বিরক্ত হয় বৈকি।

গবেষণায় দেখা যায় ১৭ % আমেরিক্যান প্রক্সি বা ভিপিএন ব্যবহার করেন এই সীমাবদ্ধতা ছাড়ার জন্য।

৫) কুকিস ব্যবহারঃ

ইন্টারনেট কুকিস আবিস্কারের পূর্বে ইউজার সেই ওয়েব সাইট আগে কখনও ভিজিট করছে কিনা বোঝার উপায় ছিল না। লও মন্টুলি ১৯৯৪ সালে নেটস্কেপের জন্য কুকিস আবিষ্কার করেন। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইউজার বান্ধব অনলাইন জীবন নিচ্চয়তার জন্য কুকিস খুব প্রয়োজনীয়। তবে ওয়েব প্রাইভেসির ক্ষেত্রে সেটা অনেক নিয়ম ভেঙ্গে দিতে সক্ষম।

৮৬ % US ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কুকিস রিমুভ করেন নিয়মিত তাদের অনলাইন জীবনের ডিজিটাল পদচিহ্ন অন্যকে না জানানোর জন্য।

সাইবার জগত এমনই এক জগত যেখানে নিত্য নতুন আবিষ্কারের মধ্যে কিছু বিরক্তিকর জিনিস আমাদের একঘেয়েমি করে তুলছে। আমরা না চাইলেও সেগুলো আমাদের আবদ্ধ করে তোলে।

আজকে আর পেরে উঠছি না। আপনাদের সাইবার জীবন আরও সুন্দর হোক এই কামনায় আজ আমি এখানেই শেষ করছি।

ধন্যবাদ সবাইকে। 

ফেসবুক কাছের মানুষদের সাথে সম্পর্ক নষ্টকরে যেভাবে।

No comments :
ফেসবুক যতটা মানুষের সাথে মানুষের Good Relation তৈরী করে তার চেয়ে আমার মনেহয়। সম্পর্ক নষ্ট করে পরিমান বেশী ।।
আজ মানুষের সাথে মুনেষের বিশ্বাস শূন্যের ঘরে। কেউ কাইকে বিশ্বাস করছেনা ফেসবুকের কারনে। এতটা কাছে হয়েগেছে মানুষ গুলো যে এখন আলাদা হওয়ার জন্যে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে সাবাই।
এর কারন গুলো হলো :-
কে কাকে Like দিল না।
কে Pic Comment করে না ।
কে Chat এ আছে কিন্তু কথা কলছে না ।
কে ফেসবুকে একটা অনুরোধ করলো কিন্তু রাখলো না।
কে কাকে Birthday তে Wish করলো না ।
কে কার ছবিতে Like করে আপনার ছবিতে করেনা।
কে ফেসবুকে বসে সবার সাথে Chat করে কিন্তু আপনার Chat এর Replay করে না।
কে আপনার কোন Friend এর সাথে Friend হয়ে গেয়ে কিন্তু আপনি কিছুই জানে না ।
কে আপনার ফেসবুকের সব Friend এর সাথে Link হয়ে গেছে আপনি হতে পারলেন না ।
কে কত বেশী মেয়ের ছবিতে Like করে ।
কে কত বেশী ছেলেদেরে Friend Request Accept করে ।
কে কার Friend Request Accept করলোনা কেন ।
কে আপনাকে Unfriend করলো ।
কে Block করলো।
কে বাজে Comment করলো ।


কে শুধু প্রচুর ছবি Tag করলো ।
কে Tag Remove করলো ।
কে কাকে page এ Invite করলো কিন্তু Page এর Like রলাে না ।
কোন ভাল Friend এখন আর Chat নককরে না।
একাথে ছবি তুললো কে কার ছবি Share করলোনা।
কে প্রচার Friend Request পাঠায়।
কে কার অনুমতি ছাড়া । Group এর Add করলো।
কে শুধু মেয়েদের Friend Request পাঠায়।
কে কার বান্ধুবীকে Friend Request করলো ?
কে তার ছেলে বন্ধুকে Massage দেয়।
কে কে অশ্লীল ছবি Share করে ।
কে অশ্লীল পেজে লাইক দেয়।
কে কত Like পেল সেটা নিয়ে গর্ব আর মন খারাপ করা

ইত্যাদি বিভিন্ন রকম কারনে আজ ফেসবুকে মানুষের সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে। অথচো টা একটা তৈরি হয়েছিল মানুষের সামাজিক বন্ধুত্বর বন্ধন আরো ভাল করার জন্যে। কিন্তু আজ সেটা দেখা যায় না । আমিএটা ব্যবহারের বিরোধী নাই আমি চাই এটা ব্যবহার করতে শুধু নিজেকে তুলে ধরতে। নিজের প্রতিভাকে নিজের সামাজিক ব্যপারটা আরো দৃড় করতে ব্যবহার করুন। Publicity করার জন্যে ব্যবহার করুন।
মানুষের কিছুটা হলেও একজন অন্যজনের দ্বারা কিছুটা হলেও যেন উপকৃত হন সেইটা তৈরি করা প্রয়োজন।